আমাদের সেবা সমূহ
যে সকল সুবিধা উপোভোগ করতে পারবেন
ইউনিয়ন পরিষদ হল বাংলাদেশে পল্লী অঞ্চলের সর্বনিম্ন প্রশাসনিক একক। গ্রাম চৌকিদারি আইনের ১৮৭০ এর অধীনে ইউনিয়ন পরিষদের সৃষ্টি হয়।
এ আইনের অধীনে প্রতিটি গ্রামে পাহারা টহল ব্যবস্থা চালু করার উদ্দেশ্যে কতগুলো গ্রাম নিয়ে একটি করে ইউনিয়ন গঠিত হয়।
ইউনিয়ন গঠনের বিস্তারিত দিকনির্দেশনা লিপিবদ্ধ রয়েছে বেঙ্গল চৌকিদারী ম্যানুয়েলের দ্বিতীয় ও তৃতীয় অনুচ্ছেদে। এই প্রক্রিয়ার বিকাশের মধ্য দিয়ে একটি স্থানীয় সরকার ইউনিটের ধারণার সৃষ্টি হয়।
প্রাথমিক পর্যায়ে এর ভূমিকা নিরাপত্তামূলক কর্মকাণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকলেও পরবর্তী কালে এটিই স্থানীয় সরকারের প্রাথমিক ইউনিটের ভিত্তিরুপে গড়ে উঠে।[১] বাংলাদেশে বর্তমানে ৪৫৭১টি ইউনিয়ন আছে।
প্রতিটি ইউনিয়নভূক্ত গ্রামগুলোকে জনসংখ্যার ভিত্তিতে ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করে প্রত্যিটি ওয়ার্ড থেকে ১ জন করে সাধারণ সদস্য এবং প্রতি তিনটি ওয়ার্ড হতে ১ জন সংরক্ষিত (মহিলা) সদস্য সংশ্লিষ্ট এলাকার জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হন। এছাড়াও পুরো ইউনিয়ন হতে একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। ফলে, ১ জন চেয়ারম্যান ও ১২ জন সদস্য নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। এছাড়াও পরিষদের কার্যক্রমে সহায়তা করার জন্য রয়েছে একজন সচিব, ০১ জন হিসাব সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর এবং কয়েকজন গ্রাম পুলিশ প্রভৃতি। [৪]